মাটি থেকে ১৬০ ফিট উঁচুতে রেস্তোরাঁ

একটা মাত্র টেবিল, ২৪ টি সিট। টেলিস্কোপ ক্রেনে বাঁধা। ফ্লাইং ডাইনিং। কাঠের সেন্ট্রাল প্যাসেজ হোটেল কর্মীদের চলাফেরার জন্য। নয়ডার ৩৮ সেক্টরে।

৪০ মিনিট পর্যন্ত সময় কাটাতে পারবে। সিটে বসে পরে নিতে হবে সেফটি বেল্ট।

খাবার আর অ্যাডভেঞ্চার এক সঙ্গে মাটি থেকে ১৬০ ফিট উঁচুতে।

গোটা বিষয়টি যার মস্তিস্ক প্রসূত তিনি নিখিল কুমার। দুবাইতে শূন্যে ভাসমান রেস্তোরা দেখে ভারতেও গড়ে তোলার পরিকল্পনা করেন। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়া অত সহজ ছিল না।  প্রায় ২ বছরেরও বেশি সময় লাগে পরিকল্পনার জন্য। প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের জার্মানিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ভাসমান রেস্তোরাঁর পরিকাঠামোগত সাহায্য আসে দুবাই থেকে।   

তবে এই রেস্তোরাঁর যেতে বেশ কিছু নিয়ম মানতে হয়। গর্ভবতী মহিলা এবং শারীরিকভাবে অসুস্থ ব্যক্তিরা মহাশূন্যে বসে ডিনারের অভিজ্ঞতার শরিক হতে পারবেন না। ৪ ফুটের কম যাদের উচ্চতা সেই সব শিশুদের ক্ষেত্রেও একই রকম নিষেধাজ্ঞা রেখেছে রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষ।

মাত্র চার ঘন্টা খোলা থাকে এই রেস্তোরাঁ। সন্ধে ৬ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত।

ভারতে প্রথম ফ্লাইং রেস্টুরেন্ট শুরু হয় বেঙ্গালুরুতে।

 

 

এটা শেয়ার করতে পারো

...

Loading...